4thPillar


আদালত ও একটি আন্দোলন

সোমনাথ গুহ | 18-01-2021May 25, 2023
আদালত ও একটি আন্দোলন

বহ্বারম্ভে লঘুক্রিয়া। এত হাঁকডাক করে আরম্ভ করে ফল হল শূন্য। তিনটি কৃষক আইন নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায় সম্পর্কে মানুষের এটাই সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়া। অনেকেই ভেবেছিলেন শীর্ষ আদালত হয়তো আইন প্রত্যাহারের কোনও ব্যবস্থা করবে এবং প্রবল শৈত্যপ্রবাহে দিল্লি সীমান্তে অবস্থানরত লাখো কৃষক দীর্ঘ 55 দিন পর ঘরে ফিরে যেতে পারবেন। আদালত সামান্য এক স্থগিতাদেশ জারি করেছে; শীর্ষ আদালতের তরফে বলা হয়েছে, 12 জানুয়ারির পর থেকে এই আইনগুলি বলবৎ করা যাবে না, যতদিন না সর্বসম্মতিক্রমে কোনও সমাধানে পৌঁছনো যায়। ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য (MSP) আইন আগের মতো একইভাবে চালু থাকবে। কোনও কৃষকের জমি দখল করা যাবে না। এছাড়া 4 জনের একটি কমিটি করা হয়েছে, যাঁরা সমস্ত পক্ষের সঙ্গে কথা বলে আইনগুলিতে কী কী সংশোধন, পরিবর্ধন, পরিমার্জন প্রয়োজন, তা সুপারিশ করবেন। লক্ষ্যণীয় যেটা তা হল, আইন প্রত্যাহারের ভাবনা কোর্ট এবং তার কমিটি উভয়ের ভাবনাতেই নেই। এছাড়া মহামান্য আদালত উপদেশ দিয়েছে যে, নারী ও বয়স্কদের এই ঠান্ডায় কষ্ট দেওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই, তাঁদের বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া উচিত।

 

প্রথমে কমিটির কথায় আসা যাক। এই কমিটির প্রতিটি সদস্য স্বঘোষিতভাবে আইনের পক্ষে। সুতরাং, খোদ আদালত দ্বারা গঠিত এই কমিটি পুরোপুরি পক্ষপাতদুষ্ট। কমিটির গঠন থেকেই আদালতের ভাবনা পুরো পরিষ্কার হয়ে যায়। ভূপিন্দার সিং মান-এর পদত্যাগের পরে এই কমিটি ইতিমধ্যেই হাস্যাস্পদ হয়ে গেছে। পদত্যাগের পর মান বলেছেন, তিনি এমন কিছু করতে চান না, যা কৃষক ও পাঞ্জাবের স্বার্থের পক্ষে হানিকর হয়। এই বক্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। এঁদের এজেন্ডা সম্পর্কে এখনও যদি কারও সংশয় থেকে থাকে, মানের এই মন্তব্যের পর তা আর থাকার কথা নয়। নারীদের সম্পর্কে ইদানিং সংঘপন্থীরা নানা নিদান দিচ্ছেন। তাঁরা কী পোশাক পরবেন, কাকে বিবাহ করবেন, সূর্যাস্তের পর তাঁদের বাইরে বেরনো উচিত কিনা, কিশোরীদের মোবাইল ব্যবহার করা কতটা যুক্তিযুক্ত ইত্যাদি নানা বিষয়ে নানাজন প্রায় প্রতিদিনই মহিলাদের জ্ঞান দিয়ে চলেছেন। দিল্লি সীমান্তে তাঁদের উপস্থিতিতে আদালত ‘মর্মাহত’। মহামান্য প্রধান বিচারপতি বলেছেন, আমি চাই আপনারা তাঁদের বলুন ঘরে ফিরে যেতে। বিপুলসংখ্যক মহিলা যে কৃষক, এটা আমাদের সমাজ ঠিক হজম করে উঠতে পারে না। আসলে জমির দলিলে প্রায়শই মহিলাদের নাম উল্লেখ করা থাকে না। তাই, তাঁদের গৃহবধূ হিসাবে নথিভুক্ত করা হয়। অথচ, তাঁরা কৃষিকাজে বিপুলভাবে যুক্ত। বিচারপতির এই মন্তব্যে মহিলা কৃষকরা ক্ষুব্ধ। তাঁরা 18 জানুয়ারি ‘আউরত কৃষক দিবস’ ঘোষণা করেছেন। সংগ্রামী কৃষকরা সুপ্রিম কোর্টের রায় নিয়ে কখনওই কোনও ভরসার আলো দেখেননি। তাঁদের বক্তব্য পরিষ্কার- কথা হবে সরকারের সঙ্গে, আদালতের সঙ্গে নয়। তাই সমস্যা সমাধানের জন্য কোর্টে তাঁরা কোনও আবেদনও করেননি। তাঁদের আইনজীবীরা শুনানির সময় উপস্থিতও ছিলেন না। তাঁদের দাবিতে তাঁরা অটল- তিনটি কৃষি আইন বাতিল করো এবং লিখিতভাবে ন্যূনতম সহায়ক মূল্য (MSP) নিশ্চিত করো।

 

ধন্ধ হয়, সুপ্রিম কোর্ট স্বতঃপ্রণোদিত ভাবে কেন এই অচলায়তনে হস্তক্ষেপ করল? মনে রাখতে হবে এই একই আদালত সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের বিশ্বাসকে যুক্তি হিসাবে দেখিয়ে অযোধ্যায় রাম মন্দিরের অস্তিত্ব এবং নতুন করে সেই দেবালয় নির্মাণে সায় দিয়েছে। বাবরি মসজিদ ধ্বংস বেআইনি বলেও কাউকে শাস্তি দেওয়ার প্রয়োজন মনে করেনি। আর্টিকল 370, যে ধারাটির ওপর ভিত্তি করে ভারতের সঙ্গে কাশ্মীরের সংযুক্তিকরণ হয়েছিল, সেটি বাতিল হওয়ার পর পিইউসিএল, জম্মু এন্ড কাশ্মীর হাইকোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন যখন কেন্দ্রের পদক্ষেপকে অসাংবিধানিক হিসাবে চ্যালেঞ্জ করেছিল, শীর্ষ আদালত সরকারের সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছিল এবং কোনও বৃহত্তর বেঞ্চে সেটা পুনর্বিবেচনার আর্জি খারিজ করে দিয়েছিল। নাগরিকত্ব আইন লাগু করার বিরুদ্ধে 140টি পিটিশন জমা পড়েছিল, কিন্তু সুপ্রিম কোর্ট কোনও স্থগিতাদেশ জারি করতে অস্বীকার করেছিল। ইদানিংকালে শুধুমাত্র এই কৃষি আইনের ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্ট আগ বাড়িয়ে সমস্যা সমাধান করতে এগিয়ে এল। আসলে সরকার বেকায়দায়। প্রধানমন্ত্রী বারবার এই আইনগুলির সপক্ষে মন্তব্য করেছেন। তিনি বিস্মিত এবং হয়তো বা মর্মাহত যে, কৃষকদের দেওয়া তাঁর উপহার তাঁরা হেলায় প্রত্যাখান করছেন। আইন ফিরিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে প্রেস্টিজ ইস্যু একটা কারণ তো বটেই। তাই, তাঁরা আজ শীর্ষ আদালতের শরণাপন্ন। আদালত তাই উঠে পড়ে লেগেছে যে কিছু একটা করতে হবে। তাঁরা চেতাবনি দিয়েছেন, যদি কৃষকরা সমস্যার সমাধান চান, তাহলে তাঁরা এই কমিটির সম্মুখীন হবেন এবং তাঁদের মতামত জানাবেন। একইসঙ্গে কোর্ট আশ্বস্ত করেছে যে, কমিটি কোনও শাস্তিমূলক পদক্ষেপ সুপারিশ করবে না। অর্থাৎ, সরকারের কথা না শুনলে কোনও অসুবিধা হবে না, আবার একইসঙ্গে জানিয়ে দিচ্ছে কমিটির সম্মুখে উপস্থিত না হওয়ার অর্থ তাঁরা কোনও সমাধানে আগ্রহী নন। সেইক্ষেত্রে সরকার মানুষকে বলবে, আমরা নিরুপায়। আদালত চেষ্টা করল, কিন্তু সেখানেও এঁরা এলেন না। সরকার মানুষকে প্ররোচিত করবে, এঁরা কি আদৌ কোনও সমাধানে আগ্রহী, না এঁদের অন্য কোনও এজেন্ডা আছে? এঁরা খলিস্তানি, শিখস ফর জাস্টিস, বিদেশ থেকে এঁরা টাকা পাচ্ছেন। ইতিমধ্যেই শিখ ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা এনআইএ-কে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেই এক ছক, বিরোধীদের মোকাবিলা করতে যা বারবার প্রয়োগ করছে এই সরকার।

 

প্রশ্ন হচ্ছে, সংসদে পাস হয়ে যাওয়া আইনের ওপর কি আদালত স্থগিতাদেশ দিতে পারে? সুপ্রিম কোর্টের কি সেই এক্তিয়ার আছে? তাঁরা এই স্থগিতাদেশ জারির জন্য কোনও আইনি বা সাংবিধানিক কারণ দেখাতে পারেননি। তাঁরা আবেগের আশ্রয় নিয়েছেন। তাঁরা আশা ব্যক্ত করেছেন যে, এই স্থগিতাদেশ কৃষকদের মানসিক আঘাতকে প্রশমিত করবে এবং তাঁরা সম্পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস নিয়ে আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। বিচারপতি দীপক গুপ্ত বলছিলেন, ‘কোনও কারণ না দর্শিয়ে, স্থগিতাদেশ জারি করে শীর্ষ আদালত একটা অশুভ নজির সৃষ্টি করল।' আইনজীবীরা বলছেন, এটা ব্যতিক্রম। আদালত আইনগুলি অসাংবিধানিক কিনা, সেটা যাচাই করার জন্য শুনানির ব্যবস্থা করতে পারে। এই শুনানির ভিত্তিতে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হয়। আইন প্রণয়নে তো পদ্ধতিগত ভুল আছেই। কৃষি রাজ্যের অধীন একটি বিষয়, অথচ রাজ্যগুলির সঙ্গে কোনও আলোচনাই হয়নি। কৃষক সংগঠনগুলির সঙ্গেও কোনও আলোচনা হয়নি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নাকি নিজে কবুল করেছেন যে, সেটা ভুল হয়েছে। তাহলে এই তিনটি আইন প্রত্যাহার করা হোক, সমস্ত পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে নতুন আইন প্রণয়ন করা হোক, এতে অসুবিধাটা কোথায়? আমাদের দেশের কৃষিক্ষেত্রে যে সংস্কার করা অবিলম্বে প্রয়োজন, এটা তো সবাই এক বাক্যে স্বীকার করে।

 

দেশের বিভিন্ন আদালতের ভূমিকা আজ প্রশ্নের সম্মুখে। বিচারব্যবস্থা কি সরকারের আজ্ঞাবহ হয়ে পড়ছে? আদালত কি নিজেদের এক্তিয়ার ছাড়িয়ে আরও বেশি করে আধিকারিক ও আইনপ্রণয়নকারীর ভূমিকা পালন করার চেষ্টা করছে? সরকারকে যেনতেন প্রকারে বাঁচানোর চেষ্টা করাই কি আদালতের কাজ? শীর্ষ আদালতের কমিটিতে অন্তত নিরপেক্ষতার ভান করে একজনকে তো রাখা যেত, যে আইনগুলির বিপক্ষে? গ্রামীণ অর্থনীতির ওপরে বরেণ্য বিশেষজ্ঞ পি সাইনাথ, যাঁর প্রামাণ্য গ্রন্থ ‘EVERYONE LOVES A GOOD DRAUGHT’ অমর হয়ে গেছে, অথচ তিনি কমিটিতে নেই! বিস্ময়কর! অবশ্য ওনার থাকার কোনও সম্ভাবনাই নেই, কারণ উনি জানিয়ে দিয়েছেন যে, এই আইনগুলি কৃষিজীবীদের ওপর হামলা এবং কৃষি সমস্যার দীর্ঘস্থায়ী সমাধানের জন্য অবিলম্বে সংসদের যৌথ অধিবেশন ডাকা উচিত। শীর্ষ আদালত যদি নিরপেক্ষ না হয়, তাহলে তা নিম্ন আদালতগুলিকেও প্রভাবিত করে। ভয়ানক অসুস্থ হওয়া সত্ত্বেও ভীমা কোরেগাঁও ঘটনায় গ্রেপ্তার ভারভারা রাওয়ের জামিনের আবেদন বাতিল করা হয়েছে, জি এন সাইবাবাকে তাঁর মায়ের শেষকৃত্যে উপস্থিত থাকতে দেওয়া হয়নি, অশীতিপর এবং স্নায়ুরোগ পার্কিনসনে আক্রান্ত স্ট্যান স্বামীকে তাঁর জল খাওয়ার স্ট্র ফিরে পাওয়ার জন্য আদালতে বারবার আবেদন করতে হয়েছে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই আদালত সরকারি আইনজীবীর কথাতেই সায় দিয়েছে, কিংবা দীর্ঘ সময় নিয়েছে সমস্যার সুরাহা করার জন্য। দিল্লি ‘দাঙ্গা’র ক্ষেত্রেও তাই। বন্দিরা শীতের পোশাক পায়নি, সেটার জন্য আবেদন করতে হয়েছে, আদালত পনেরো দিন বাদে দয়া করে শুনানির ব্যবস্থা করেছে। উমর খালিদের চার্জশিট মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়ে গেছে, অথচ তাঁর আইনজীবী সেটার কোনও কপিই পায়নি। আদালত চুপ থেকেছে, না জানার ভান করেছে। ফয়জল খান, যিনি মন্দিরে নমাজ পড়ার কারণে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন, তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সাড়ে ছয় লাখ টাকা থাকার জন্য আদালত দেগে দেয় যে, তিনি বিদেশ থেকে টাকা পেয়ে ওই ‘কুকর্ম’টি করেছেন। আবার উল্টো ছবিও আছে। দিল্লি ‘দাঙ্গা’র সময় রাত দেড়টায় কোর্ট বসিয়ে বিচারপতি মুরলিধরন পুলিশকে হুকুম দিয়েছিলেন, আহত মুসলিম ব্যক্তিদের সম্পূর্ণ নিরাপত্তা দিয়ে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করতে। পরের দিন সকালেই তাঁকে বদলি করে দেওয়া হয়েছিল। সরকারের মনোভাব স্পষ্ট- মাই ওয়ে অর হাইওয়ে! তবুও এলাহাবাদ হাইকোর্ট সাহসিকতার পরিচয় দিচ্ছে। সম্প্রতি তারা রায় দিয়েছে যে, ভিন্ন ধর্মে বিয়ে করলে এক মাস আগে জেলাশাসককে জানাতে হবে, এইরকম কোনও বাধ্যবাধকতা নেই। হাথরস কান্ডে যোগী আদিত্যনাথকে সমালোচনা করার জন্য অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার না করার নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু, এই এলাহাবাদ হাইকোর্টও ‘লাভ জিহাদ’ সম্পর্কিত আইনের বিরুদ্ধে স্থগিতাদেশ দিতে পারেনি। কীভাবেই বা দেবে, দেশের উচ্চতম আদালতই তো এর ওপর স্থগিতাদেশ দিতে অস্বীকার করেছে।

 

কমিটির সময়সীমা দু’মাস, এর মধ্যে তাঁদের সুপারিশ জানাতে হবে। সরকার সময় অতিবাহিত করছে। তারা আশা করছে কৃষকরা ক্লান্ত হয়ে পড়বেন, তাঁদের ঐক্যে ফাটল ধরবে। বৃথাই সেই আশা। আন্দোলন বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। বাংলায় রামপুরহাটে কৃষকরা ট্র্যাক্টর মিছিল করেছেন, তাঁরা টানা অবস্থান করছেন। ধর্মতলায় অবস্থান চলছে, মৌলালিতে সমাবেশ হয়েছে, হালিশহরে বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক জগতের কর্মীরা প্রতীকী অনশন করেছেন। হরিয়ানায় 60টি গ্রামে মানুষ বিজেপি এবং তাঁদের জোটশরিক জননায়ক জনতা পার্টি (JJP) দলের নেতাদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করে দিয়েছে। হরিদ্বার থেকে কৃষকরা দিল্লির দিকে যাত্রা শুরু করেছেন। 21 জানুয়ারি তাঁরা উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবন ঘেরাও করার পরিকল্পনা করছেন। পাটনায় কৃষকরা লাগাতার ধর্না-অবস্থান করছেন। কর্ণাটক, তামিলনাড়ুতে নিয়মিত প্রতিবাদ বিক্ষোভ হচ্ছে। সাধারণ মানুষ আরও বেশি করে আন্দোলনে সমবেত হচ্ছেন। তাঁরা উপলব্ধি করছেন যে, এই তিন কৃষি আইন শুধু কৃষক নয়, প্রতিটি মানুষের রুটিরুজি বিপন্ন করবে। দিল্লি সীমান্তে কৃষকরা সংঘবদ্ধ। তাঁরা কোনও সংঘাতে যাবেন না, প্রয়োজন হলে 26 জানুয়ারি ট্র্যাক্টর মিছিলও তাঁরা মুলতুবি রাখবেন। সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে তাঁরা সর্বদা প্রস্তুত। তাঁরা অদম্য, তাঁদের দাবি আদায়ে তাঁরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।



New
মাদক ব্যবসা ও বিভাজনের রাজনীতির আবর্তে আজকের মণিপুর
ভ্রাতৃঘাতী লড়াইয়ে রাষ্ট্রীয় মদত? বিস্ফোরক রিপোর্ট অসম রাইফেলসের
বিরোধী জোট আছে, রাজনীতি কই?


Other Writings by -সোমনাথ গুহ | 18-01-2021

// Event for pushed the video