আসলে করোনা ঠেকানোটা একটা উদাহরণ মাত্র। করোনার বদলে অন্য কোনও মহামারী হলেও কেরালায় একই চিত্র দেখা যেত
মানুষ কখন প্রার্থনা করবে, তা রাষ্ট্র ঠিক করে দেবে না।
বিজ্ঞানী এবং বিশেষজ্ঞদের যথেষ্ট সতর্কতা সত্ত্বেও ভারত সরকার COVID-19 মহামারীর মোকাবিলার প্রস্তুতি নি
সংকট ঘরে বাইরে, নয়া নাগরিকত্ব আইন নিয়ে দ্বিধায় বিজেপি।
বার বার প্রচণ্ড বাধার সম্মুখীন হয়েও হাল ছেড়ে না দিয়ে বিদ্যাসাগর যে পরিবর্তনের কাণ্ডারী ছিলেন, তার দ্
পশ্চিমবঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষার মূল সমস্যাটা কোথায়?
করোনার কোনও প্রতিষেধক নেই, এই রোগের বিরুদ্ধে একমাত্র অস্ত্র সামাজিক জীবন যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা।
প্রাণপ্রিয় বোনের সঙ্গে ঘটে যাওয়া বঞ্চনায় বেছে নিলেন ধ্বংসের পথ, আত্মাহুতির পথ। যে পথে শান্তি নেই, লক
কে তবে হরণ করে নিল নারীর স্বাতন্ত্র্য, পুরুষের মতো একই ভাবে বাঁচার অধিকার?
বিজ্ঞানীদের উপদেশ অনুযায়ী COVID-19-এর মোকাবিলার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা এখনও করে উঠতে পারেনি সরকার।
শ্যামাপ্রসাদ ‘সাম্প্রদায়িকতা' নামক রোগে আক্রান্ত হলে, সেই রোগের উৎস খুঁজে সেটা নির্মূল করতে হবে।
এলাকার কোনও মানুষ যদি লকডাউনে না খেতে পেয়ে মারা যান, সে দৃশ্য আমি সহ্য করতে পারব না
অর্ধ শতাব্দীরও আগে দেশের শত্রু বলে নিন্দিত হয়েও ক্ষুধার্ত সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিল বামেরা
এই বিপুল সংখ্যক মানুষের ভাগ্য বদলে যাবে বলে দাবি করা হচ্ছে সরকারের পক্ষে থেকে।
আইনের কঠোর ও সক্রিয় প্রয়োগের সঙ্গে কিশোর মনস্তত্ত্বের উপর বিজ্ঞানসম্মত নজরদারিই সমাজকে বাঁচাতে পারে।
নাচের হাত ধরেই কর্কট রোগের সঙ্গে চোখে চোখ রেখে লড়ছেন নয়নিকা। হারার কোনও প্রশ্নই নেই।
মুঠোফোন বা কম্পিউটারে কল্পনা-রং-রেখা ফুটিয়ে তোলার পোশাকি নাম
আরব সাগরে ঘূর্ণিঝড়ের সৃষ্টি কেন তুলনামূলক ভাবে কম হয়? হলেও তা ওমান বা গুজরাটের দিকে বাঁক নেয় কেন?
স্বাধীনতা সংগ্রামে হিন্দু-মুসলিম ঐক্যের সমর্থক ছিলেন। সেই সাভারকরই কালাপানি থেকে ফেরত এলেন কট্টর মুস
দেশে যখন লকডাউন শুরু হয় তখন সারা দেশে 618 জন করোনা আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া গিয়েছিল।
এ কাজ করা হলে ভারতীয় নাগরিকদের উপর তার প্রভাব হবে দীর্ঘমেয়াদি এবং অভূতপূর্ব মাত্রায় খারাপ।
Restriction endonuclease (RE)-এর কথা মনে পড়ছে, তাই তো?
চাষি তার ইচ্ছা মতো উৎপন্ন পণ্যের বিপণনের অধিকার পাবে কি? মনে হয় না।
Covid-19 টেস্ট নিয়ে যা হচ্ছে তা কিন্তু কতটা বিজ্ঞানসম্মত তা নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে।
ফেসবুক পোস্টে তপতী দৃঢ়ভাবে জানিয়েছেন যে হরির কোনও ক্রনিক অসুখ ছিল না।
শ্রীরামপুরের গির্জা বলতে ভোলা ময়রা এই সেন্ট ওলাফস গির্জার কথাই বলেছেন
সিন্ধু পাকিস্তানে, জাতীয় সঙ্গীতে শব্দ বদলের আর্জি নেতার
আমরা দেখব যে সাভারকরের হিন্দুত্ব এবং আরএসএস-এর হিন্দুত্বের মধ্যে কী কী মিল এবং কোথায় অমিল।
দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে সঙ্ঘ এবং মহাসভা আগাগোড়া অনুপস্থিত থেকেছে
ছ’শো বছরের বাংলা পুঁথি, দলিল, দস্তাবেজ, বই, পত্র-পত্রিকা, নথি ইত্যাদি থেকে সংগৃহীত এই শব্দ সম্ভার।
বিরল এক শিল্পকর্মের জন্য ইন্টারন্যাশনাল বুক অফ রেকর্ডে নাম উঠল জলপাইগুড়ির শুভ্রা মণ্ডলের।
কট্টর হিন্দুত্ববাদী সংস্থাগুলি সোশাল মিডিয়ায় যে ভুয়ো ভিডিও প্রচার করে থাকে, সেগুলোকেই তারা প্রামাণ্য
কলকতায় যখন প্রথম প্লেগ ছড়িয়ে পড়ে, স্বামী বিবেকানন্দ ছিলেন দার্জিলিং-এ। আমেরিকা থেকে ফিরে অতিরিক্ত পর
দীর্ঘ রাস্তা পেরিয়ে, মৃত জনপদ পেরিয়ে আমাদের একাকীত্ব সেও কী কম বড় প্রার্থনা!
এখানে নেতারা শুধু ভিভিআইপি নন, তাঁরা একাধারে বিজ্ঞানী, চিকিৎসক, ইতিহাসবিদ ইত্যাদি ইত্যাদি।
এই 2020 সালেও সমাজের চোখে নব বিবাহিত বরের মৃত্যু মানেই কনে অপয়া রাক্ষসী
দেশদ্রোহের মামলায় অভিযুক্তের কম্পিউটার হ্যাক করে 22টি ফাইল ঢুকিয়ে দেওয়ার অকাট্য প্রমাণ।
তাস নিয়েই জব্বর কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছেন আলিপুরদুয়ার জংশনের শুভ্রনীল মিত্র।
দ্রৌপদীরা নগ্ন হয়ে প্রতিবাদী হলে পুরুষতান্ত্রিক রাষ্ট্র ভয় পায়, নিজেদের কৃতকর্ম ঢাকা দিতে চায়।
ভাইরাস তার নিজের কাজ করছে, মানুষও তাই করুক
রসিকতা নয়। কলকারখানা বন্ধ, আকাশ ও সড়কপথে যান চলাচল অনেক কম। সব মিলিয়ে সারা পৃথিবীতেই দূষণের মাত্রা
মানুষজন হঠাৎই আবার আন্দোলনমুখী হয়ে পড়েছে যে। তোমাদের আফিমে তা হলে কাজ হচ্ছে না বলতে হবে।
কেন ওর বাবার মৃত্যুর পরও মিথ্যা খবর দিল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ? কেন এতদিন দেরি করল ওরা বাবার শেষকৃত্য কর
দূরত্ববিধি মেনে চলার বিষয়টা একপ্রকার 'মিথ'ই। টলিপাড়ায় করোনা-পরিস্থিতি 'বিট' করছে কীভাবে?
কোনও ঢাকা না থাকলে করোনা সোজা বর্ষিত হতে পারে মাথায়, মুখে, নাকে, হাতে
সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, তবে দূর থেকে।
সরকারের থেকে জীবন-জীবিকার নিরাপত্তা কৃষকের অন্যায্য দাবি নয়, হকের পাওনা
নজরুলের গানে কত ‘গুল’ আছে। বারবার গুল। ফার্সিতে গুল মানে গোলাপ। গুল বাগিচার বুলবুলি আমি রঙিন প্রেমের
“নিরন্ন, কর্মহীন” বইটি আমাদের চারপাশের এই সব বিপন্ন মানুষদের চিনিয়ে দিয়ে আমাদের সামনেই আয়না ধরেছে
সত্যজিতের শহর ত্রয়ীর প্রত্যেকটি ছবিই আসলে একই সঞ্চারপথের উপর প্রতিস্থাপিত ভিন্ন ভিন্ন বিন্দু।
দেশের সর্বত্র আইসক্রিম পাওয়া গেলে ভ্যাকসিন বণ্টনও অবশ্যই সম্ভব
ঘরে একুশদিনের স্বেচ্ছাবন্দী হয়ে রোজ রোজ ওই এক বা দু’টি চেহারা দেখে খিটখিটে হয়ে পড়েছেন?
ইতিহাস শুধু অতীতের স্মৃতিচারণ নয়, সেটা বর্তমানের পটভূমিতে অতীতকে জরিপ করে নেওয়াও বটে।
নীরব মোদী, মেহুল চোকসির মতো গুজরাতের স্বর্ণ ব্যব্যসায়ীদের কেচ্ছা তো সর্বজনবিদিত।
পেশা ছেড়ে নেশাকে বেছে নিয়েছিলেন পৌষমী।
ফ্যাসিবাদী শক্তির বিরুদ্ধে ইতালিয়ান পারটিজানদের যুদ্ধ করার বল জুগিয়েছিল এই গান।
নীলকন্ঠ পাখি ওড়াতে গিয়ে যারা নীলকন্ঠ হল যারা, তাদের প্রণাম।
অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে অকপট মতামত জানাচ্ছে আজকের নারী। সেই মতামতে রয়েছে রামধনুর রঙের মতোই অপার বৈচিত্র।
অপমানের তো শেষ থাকিবে! কোনও উপায়ে অপমান কমানো তো গেলই না, বরং উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাইতে লাগিল।
বাঙালির ঘরের উমা যে আটপৌরে শাড়ি পরে, জীবনযুদ্ধে লড়ে যেতে পারে, সমাজের শত শত দুর্গা যে এভাবেই বাঁচে।
ছুটকিটার এখনও তিন বছর হয়নি। অভুক্ত রেখার বুকের দুধও শুকিয়ে আসছে। বাচ্চাটা খিদের চোটে ঠাঠা করে চিৎক
করোনার সংক্রমণ রুখতে প্রচারে আপস করে রাজনীতিতে দায়িত্বশীলতার বিরল নজির দেখাল বামেরা।
দেশের শাসকের বিরুদ্ধে সোচ্চার নাগরিক সমাজ। প্রতিবাদে সামিল কলকাতার শিল্পীরা।
একটানা এতদিন ঘরে কাটাইনি বহুদিন। তবু বাড়িতে থাকবো, আপনারাও তাই করুন।
যৌনপল্লীর কেউ কেউ এখন স্থানীয় হাটে সবজি নিয়ে বসেন। কেউ আবার বুধবার করে ফুল, বেলপাতা, আমপল্লব নিয়ে।
লকডাউন-এর এই নতুন অধ্যায়ে ‘অবরোধের ডায়েরি’ লিখলেন যশোধরা রায়চৌধুরী
একলা মায়ের গল্প আজকের ভারতে নতুন নয়। মহাভারতের বিদুলার গল্প এই প্রসঙ্গে মনে পড়ে যায়।
চলে গেলেন তুলনামূলক সাহিত্যের অসামান্য অধ্যাপক, অনন্য অনুবাদক মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
অতিথি আপ্যায়ন মানেই খাওয়া দাওয়া আর রান্না। বাঙালি রান্নায় প্রভূত পরিমাণে আছে পোর্তুগিজ প্রভাব।
চাকরি নেই তো কী! মন্দির তো আছে। ওই গানটার কথা মনে পড়ে যাচ্ছে, নীড় ছোট ক্ষতি নেই, আকাশ তো বড়...
পড়া ও মনে রাখার মতো চারটি বাংলা বই নিয়েই এই লেখা
মনের কথা অনেক সময় বলতে এতটাই দেরি হয়ে যায় যে সম্পর্কের সমীকরণ পাল্টে যায়।
সব রাজনীতির বাইরে থেকে যে এলাকা বহুজনের কাছে রূপকথার ভূমি, তা দখলের রাজনীতি নাই বা হল।
জানকী শিকারী, পশ্চিমবাংলার আদিম জনজাতি বিরহড় গোষ্ঠীর প্রথম মেয়ে, যে উচ্চমাধ্যমিক পাশ করল।
সুন্দর নয়, ‘খ্যাঁচামার্কা’ ছবি আঁকতেই ভালবাসতেন
একালের এক বিচারপতির সভায় পূর্বকালের কবিরা মিলে গেলেন, এ আজও বড় সৌভাগ্যের।
জগতের কোনও কিছুই সংশয়াতীত নয়, ভারতের প্রাচীন দর্শন লালিত শিক্ষা কি আজ আমরা ভুলে যাব?
ভাইরাসের মিউটেশন স্বাভাবিক ঘটনা, ওমিক্রন নিয়ে অযথা আতঙ্কের কিছু নেই।
মহিষাসুরমর্দিনী আমাদের সংস্কৃতির এমন একটা অঙ্গ যা সম্পৃক্ত হয়ে গেছে আমাদের বেড়ে ওঠার সঙ্গে।
উত্তরপ্রদেশে আইনের প্রয়োগ অখন নাগরিকের ধর্মের উপর নির্ভর করে।
করোনা সম্পর্কে ভুল তথ্যের ছড়াছড়ি সোশাল মিডিয়ায়। এও এক মহামারীই বটে।
কৃষিজ পণ্যের পাইকারি বাজারও এখন বন্ধ। ফলে, চাষি তাঁর ফসল বাজারে বিক্রি করতে পারছেন না।
তাঁর সাহিত্য সাধনায় তিনি খুঁজেছেন অখণ্ড মনুষ্যত্বকে এবং প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের নিবিড় সম্পর্ককে