গত ৫ আগস্ট জম্মু ও কাশ্মীরের জন্য প্রযোজ্য ৩৭০ ধারা বাতিল করল বিজেপি সরকার। রাতারাতি ৩৭০ ধারা বাতিলের বিল পাশ করলো অমিত শাহ। ৩৭০ ধারা বাতিল করে জম্মু ও কাশ্মীরের সমস্ত ব্যাপারে নাক গলাবে সরকার। দেশের বাকি রাষ্ট্রের মত এটাও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত হল। গোটা সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে তোলপাড়। সকলের মতে এবার অখণ্ড ভারত তৈরি হল। সকলের কাছে বিজেপি আবারও হিট। ঠিক এটাই চেয়েছিল কি বিজেপি সরকার? লোকসভা ভোটের আগে যেমন পুলওয়ামা কাণ্ডের মাধ্যমে দেশের নাগরিক মনে স্থান করেছিল মোদী সরকার, এটাও সেরকমই নয় কি খানিকটা?
কিন্তু যে রাজ্যের আইন কানুনের এত বদল ঘটান হল, সেই রাজ্যের থুড়ি অঞ্চলের সাধারণ মানুষ কি সবটা জানেন? দীর্ঘদিন সেখানে কার্ফু জারি ছিল, ১৪৪ ধারা। বন্ধ ছিল সমস্ত যোগাযোগের মাধ্যম। জম্মু ও কাশ্মীরের যে দীর্ঘকালীন হানাহানি সন্ত্রাস আটকাতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেছে সরকার তা কি আদৌ সাফল্য পেয়েছে?
কাশ্মীর প্রসঙ্গে সাংবাদিক সুদীপ্ত সেনগুপ্ত এবং রজত রায়
বিজেপি সরকার প্রথম থেকেই ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র তৈরি করতে উদ্যত। সেখানে জম্মু ও কাশ্মীর একটা মুসলিম বসতিপূর্ণ অঞ্চল। মুসলিম বিরোধী বিজেপি সরকার কি তাদের প্রতি কখনও নরম হবেন আদৌ? ৩৭০ ধারা অব্যাহত থাকলে কেন্দ্রীয় সরকার অর্থ, বিদেশনীতি, প্রতিরক্ষা এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা ছাড়া রাজ্যের অন্য কোনও ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করতে পারতো না। কিন্তু এখন তাদের সমস্ত কিছুই ঠিক করবে কেন্দ্র। এর ফলে তাদের মধ্যে রোষ দেখা দিতে পারে বলেই সুপরিকল্পিতভাবে আগে থেকেই ১৪৪ ধারা জারি করে রাখা হয় এবং সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে সেনা মোতায়েন করা হয়। ফলে রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্ত আসলে সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দাদের কতটা সুবিধে করল নাকি তাদের আরও সমস্যার মুখে ঠেলে দিল সেটা ওখানকার অবস্থা স্বাভাবিক হলেই বোঝা যাবে। বাইরে থেকে বসে আমরা কেউই বোধহয় সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রকৃত অবস্থাটা বুঝবো না।
'দঙ্গল'-এর মত হিট ছবির পর পরিচালক নীতেশ তিওয়ারির 'ছিঁছোড়ে' দ্বিতীয় পরিচালনা। কেমন হল সিনেমা?
Isaac Asimov-এর লেখা একটা গল্প পড়েছিলাম, ‘The Fun They Had’
ক্যারাটের মাধ্যমে নারীসুরক্ষার বার্তা কলকাতার
এক সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞের মতে, এই অ্যাপ ব্যবহার করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।
অবশেষে দোষী সাব্যস্ত কুলদীপ সেঙ্গার। প্রাক্তন বিজেপি বিধায়ক।
সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, তবে দূর থেকে।