ভাষা ধর্ম জাতি বর্ণ নির্বিশেষে সকলকে সমান অধিকার দিয়েছিল স্বাধীনতার পর নতুন ভারত। আর্থিকভাবে দুর্বল হলেও এই সহিষ্ণুতা ও উদারতার জন্য জগৎসভায় তার মর্যাদার আসন ছিল। আজ সেখানে ধর্মীয় বিভাজন এবং রাষ্ট্রের প্রশ্রয়ে হিংসা, সংখ্যালঘুদের ভীতি প্রদর্শন সারা বিশ্বের কাছে কার মাথা নত করে দিচ্ছে। এভাবে চললে আগামী দিনে শুধু সম্মান নয়, হারাবে আরও অনেক কিছুই।
পাগল নাকি? শুধু ইতিহাসে থামবেন কেন? বাকি সাবজেক্টে ভক্তরা কি আঁটি চুষবে?
বাঙালি কি স্বভাবত হিংসাপ্রবণ? ভায়োলেন্স ছাড়া বিবাদ নিষ্পত্তি কেন সম্ভব হয় না?
ভাগ্যিস এই বিষয়ে আইন ছিল!
সারা সপ্তাহের খবরের স্বাধীন বিশ্লেষণ।
ঝমঝমিয়ে বৃষ্টির মধ্যে গরমের ছুটি বাংলায়, শিশুদের উপহার মুখ্যমন্ত্রীর
ধর্ম জিরাফ তৃণমূল বিজেপি সবেতেই আছেন মুকুল রায়!