নতুন জীবন শুরুর আগে মানুষের মনে নানান প্রশ্ন নানা কথা ঘুরতে থাকে
প্রেম জীবনে এক দারুন উপলব্ধি নিয়ে আসে, বিশেষত সেটা যদি প্রথম প্রেম হয়। কিন্তু সেটা যদি ভুল মানুষের
ডিপ্রেশন যে একটা রোগ, যাকে গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন সেটাই এই গল্প দেখাল।
মৃত্যুর পর কি সব আত্মাই মুক্তি পেয়ে যায় জাগতিক সমস্ত বন্ধন থেকে?
সংসার, ভালবাসা, সঙ্গে থাকা বা থাকার ইচ্ছে, সবটা নিয়ে একটা অত্যন্ত বাস্তববাদী সিনেমা।
প্রত্যন্ত গ্রাম বাংলার ছবি এবং কীর্তনের অপূর্ব মিশেল ধরা পড়েছে এই সিরিজে।
সমাজে নানান ভ্রান্ত ধারণা থাকে, তাদেরই একটা হল মোটা মানেই অসুন্দর।
বাড়ির কাজের লোককে আমরা ঠিক কতটা সম্মানের চোখে দেখি বা বিশ্বাস করি? সত্যি করে বলুন তো?
আমরা অনেক সময়ই আমাদের দায়িত্ব ভুলে যাই, কিন্তু কেউ যখন সেটা স্মরণ করিয়ে দেয়?
আমাদের আশপাশের প্রতিটা মানুষই যে খারাপ নয়, সেই গল্পই যেন বলল এই শর্ট ফিল্ম।
রিচা শুক্লার শর্ট ফিল্ম রিসেশন মানুষের মনের একটি দিক তুলে ধরেছে।
নিজের ভাষায় ফিল্মের গল্প বলেন কান চলচ্চিত্র উৎসবে সেরার শিরোপা পাওয়া পায়েল কাপাডিয়া।
বিয়ে নিয়ে অনেকেরই অনেক ভুল ধারণা থাকে, সেগুলোই এই শর্ট ফিল্মটি চোখে আঙুল দিয়ে যেন দেখিয়ে দিল।
সব পশুরা হতভাগ্য হয় না, সবসময় তাদের প্রাণ যায় না। কিছু কিছু কনসারভেশনিস্টদের জন্য তারা ভাল থাকে
এনগেজড হওয়ার পরেও মনে নানান সমস্যা, চিন্তা উঁকি দেয়, তাদের কী সামলানো যায়?
সন্তানের খুশির জন্য মায়েরা কত কীই না করতে পারে, তা জীবন হাতে কলমে আমাদের দেখিয়ে দেয়।
জীবন কোন দিকে প্রবাহিত হবে তার দিকনির্দেশ শৈশবেই ঠিক হয়ে যায়
আমাদের বদলের নেপথ্যে থাকে আমাদের চারপাশের মানুষ এবং পরিস্থিতি সেই কথাই মনে করাল এই ছবি।
সম্পর্কের ভাঙা গড়ার সঙ্গে বাস্তবজীবনের গল্প যেন মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছে।
মনের কথা অনেক সময় বলতে এতটাই দেরি হয়ে যায় যে সম্পর্কের সমীকরণ পাল্টে যায়।
জীবনে কখনও আমরা বাধ্য হই এমন কিছুর সঙ্গে জড়িয়ে যেতে, যা কোনওদিন কল্পনাও করিনি।
বিচ্ছেদের পর নতুন শুরু কি আর সম্ভব? হলে কেমন, সেই গল্পই বলল এক্সিট।
আমাদের রিল লাইফ আর রিয়েল লাইফ মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় অনেক সময়।
জীবনে যতই একঘয়েমি আসুক আদতে তাদের সম্পূর্ণ ছেড়ে যাওয়া যায়না
এই শর্টফিল্মটি দর্শককে এক সুন্দর বার্তা দেবে। দিব্যা দত্তের অভিনয় নজর কাড়বে দর্শকের।
সিক্স সিগমা পরিচালিত ‘তাবিব, দ্য ফিজিশিয়ান’ বর্তমান সমাজের ছবি তুলে ধরেছে।
ভরসা, বিশ্বাস, নির্ভরতার গল্প দেখায় সিনেমাটি, আসলে সবসময় ছেড়ে যাব বললেই যাওয়া যায় না।
ছবির শেষ দৃশ্য দর্শকদের মনে এক মিঠে বন্ধুত্বের আমেজ রেখে যায়।
গল্পচ্ছলে একটা জরুরি এবং জানা তথ্য সুন্দর করে পরিবেশন করা হয়েছে স্বল্পদৈর্ঘ্যের এই সিনেমাটিতে।
বৌঠান কাদম্বরী এবং পত্নী মৃণালিনী। এবং রবীন্দ্রনাথ। একশো বছরে বাঙালির এ নিয়ে চর্চার শেষ হল না।
আত্মহত্যার আগে একা অন্ধকার ঘরে স্বীকারক্তি রেকর্ড করার সিদ্ধান্ত নেয় এক ব্যক্তি। কেন?