এতকাল ভুল করত বিরোধী দল, পড়শি রাষ্ট্র, অবশেষে তিনিও ‘ভুল’ করলেন, তা স্বীকারও করলেন!
দেশ যখন করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে নাকানিচোবানি খাচ্ছে, রাজামশাই তখন কী করছেন?
পাবলিকলি ভুল বলে ইমেজের দফারফা করলে পাবলিকলিই কড়কে দিতে হবে, সোজা হিসেব!
দেশপ্রেমের রেসিপিতে একটু মুক্তিযুদ্ধের মশলা মেশালে ঝাঁঝ বাড়ে।
বারমুডা পরা খারাপ কিছু নয়, তবে সেটা মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছার ওপর নির্ভরশীল।
সিঙ্গুরে মাস্টারমশাই সত্যিই তো ইতিহাস যে তালগোল পাকিয়ে দিলেন একেবারে।
পৃথিবী, শূকর, গোরু, রাজনীতি, সবাই স্ব স্ব খুঁটি ধরে বনবন ঘুরছে।
বাঙালিকে রবীন্দ্র-কবিতা না শুনিয়ে, প্রধানমন্ত্রী ‘খেলা’র মন্ত্র শেখালে জাতির উপকার হতে পারে!
দাদাজ্বি ভাইপোকে 'ভাতিজা', পিসিকে 'বুয়া', সরস্বতী পুজোকে 'বাসন্তী পুজো' বলেন!
‘আসিতেছে বিপদের দিন, চাষিরা করিতেছে হম্বিতম্বি, চোখ রাঙাইছে চিন!’
কুচক্রীরা সারাক্ষণ গুজরাত মডেলকে গাল পাড়লেই বা, উন্নয়ন বলতে দেশবাসী তো গুজরাতকেই বোঝে!
এটাই হেডলাইন। সঙ্গে পাওয়া গেছে এই সুইসাইডের একজন প্রত্যক্ষদর্শী আর একটা চিরকূট।
আমিও তোমায় অভিশাপ দিচ্ছি, ঢপেন্দ্র ছোদ্দা, তুমিও 56-র গেরোয় আটকে যাবে বারবার।
দুর্গা বুকের ছাতি প্রদর্শনকারী বলদর্পী এই ছলনায়কের নাম দিয়েছেন নরাসুর আমোদী। বা সংক্ষেপে নদো।
এ দেশে যারা এখনও হিন্দু-মুসলিম মিলনের কথা বলে তারাই সিকিউলার। এটা সেক্যুলারের অপভ্রংশ রূপ।
যারা গণধর্ষণে অভিযুক্ত, যারা দু’ জন মানুষকে পিটিয়ে মেরে ফেলার উপক্রম করেছিল, তারা জামিন পায় কী ভাবে?
মানুষজন হঠাৎই আবার আন্দোলনমুখী হয়ে পড়েছে যে। তোমাদের আফিমে তা হলে কাজ হচ্ছে না বলতে হবে।
উনি তো পুজো-আচ্চা করেন, প্রদীপ জ্বালান, গোমূত্রও খেয়েছেন, ওঁকে করোনা ধরবে না।
দেশের প্রধান সেবকের অনুগামীর সঙ্গে এমন চরম বালখিল্য আচরণ মানা যায়?
ঈশ্বরী পাটনি কি মা অন্নপূর্ণার কাছে দুধভাতের আবদার না জুড়ে ফুটেজের আবদার জুড়েছিলেন?
একশো শতাংশ খাঁটি সোনার মতো রাজ্যের পুলিশের নামে এমন দুষ্টু দুষ্টু খেলা সহ্য হয়!
আরে বাবা এ গ্রাম পঞ্চায়েত না। এটা খাপ পঞ্চায়েত। এখানে কেউ দুষ্টুমি করলেই বিচার হয়।
যারা প্রদেশের নামে, ভাষায় নামে, জাতের নামে, বর্ণের নামে, ধর্মের নামে, এমনকী পছন্দের খেলোয়াড়ের নামেও
আমাদের 70 লক্ষ হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ আছে। তাই, আমরা যে কোনও মিথ্যা খবরকে সত্য করতে পারি
এই লেখা সেই সব ব্যক্তিদের জন্য যাঁরা এই পেশাকে প্রতিদিন চরম অপমান করে চলেছেন।
দাদা তো ঠিকই বলেছে। হাসপাতাল বানিয়ে কী হবে? তার চেয়ে মোড়ে মোড়ে মন্দির বানালে এ দেশের কোনও অমঙ্গল হ
চাকরি নেই তো কী! মন্দির তো আছে। ওই গানটার কথা মনে পড়ে যাচ্ছে, নীড় ছোট ক্ষতি নেই, আকাশ তো বড়...
রেল-কয়লা-জাহাজ-পেট্রোলিয়াম-LIC বিক্রি আছে-ইয়াই, সবকা সাথ সবকা বিকাশ দুবে বিক্রি আছে-ইয়াই
ফকিরের মতো মানুষটা কবেই বলে রেখেছে, আরে ফকির আদমি হুঁ, ঝোলা উঠাকে চল দেঙ্গে।
মন্ত্রীর ছেলে বলে কথা! আরে সে সব না দেখুন, অন্তত নিজের পদমর্যাদাটা তো দেখবেন।
প্রাচীন মহাকাব্যেই দেখুন না। নীতিবাক্য, স্তোকবাক্য, ধর্মযুদ্ধের আড়ালেও সেই নেপোটিজমই তো লুকিয়ে রয়েছে
রাজ-ওঝার কথায় অনেক কিছু করেছেন তিনি। বাসনপত্র বাজিয়েছেন। প্রদীপ-মশাল জ্বেলে অদৃশ্যে দেবতার আরতিও করে
লেপ্টারু ইন্টেলেকচুয়ালদের নিয়ে এই হয়েছে সমস্যা। ভাঙবে তবু মচকাবে না। খালি বলে, কোথায় বাড়ল GDP!
আন্দোলনও হল, আবার চিনকে রামচিমটিও দেওয়া হল। বেশি কথা বলতে এলে পরিষ্কার বলে দাও, আমরা তোদের পকেটে নিয়
ভাল করে বাংলা না বলেও বাংলার মানুষের জন্য প্রাণ কেঁদে ওঠে যাঁর, সেই ঘোষবাবু বদলের সঙ্গে বদলার স্বপ্ন
এমনিতেই মোদীবাবুর গুণের শেষ নেই। এত গুণের সঙ্গে তিনি কি ভবিষ্যৎদ্রষ্টাও?
দরজা খোলার শব্দে ঘোর থেকে বেরিয়ে এলেন ঠাকুর। ‘কে এলি, রিদে নাকি?’ উত্তর এল, ‘মিত্রোঁওওওও, আমি নরেন'
অসহায় চোখে ওরা দেখছিল আর ভাবছিল, যদি ফুলের পাপড়ির বদলে ওগুলো রুটি, বাতাসা, মুড়ি, মিষ্টি হত, তবে...
অপমানের তো শেষ থাকিবে! কোনও উপায়ে অপমান কমানো তো গেলই না, বরং উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাইতে লাগিল।
আমরা হয়তো দেখতে পাইনি, কিন্তু এই অভুক্ত মানুষগুলো গোলাপি চাঁদকে একটা গোটা রুটিই দেখেছে।
দেশে ভূতের সংখ্যা কম নেই, তাদের মুখে রাম নামেরও বিরাম নেই। এমন পরিস্থিতিতে রামায়ণই আদর্শ ধারাবাহিক।
মাননীয় হঠাৎ আটের আস্ফালন ছেড়ে ৯-এর ঘাড়ে চড়ে বসলেন কেন? কারণ নিশ্চয়ই আছে।
রাস্তায় গাড়ি নেই, রাতে লরি নেই, ঝনঝন খুচরো নেই, খ্যাকানোর লোক নেই। এরা কী করবে বলুন তো?
গরুর পেছনে গ্লাস নিয়ে ঘোরা মহাপুরুষদের মুখে বাণী নেই। কষ্টে প্রাণটা ফেটে যাচ্ছে।
পোধানমন্তীর ডাকে সাড়া দিয়ে ঘটি-বাটি-খোল-করতাল-কাশি-বাঁশি সব নিয়ে দলবল-সহ বেরিয়ে পড়েছিলেন রাস্তায়।
এঁরা ঘুমের সুযোগ পান না এ কথা তাঁদের অতি বড় বন্ধু বা সমর্থকও বলতে পারবেন না। কিন্তু সুযোগ থাকা সত্ত
টানা কয়েক দিন গুমরে থাকার পর বাবার সামনে কান্নায় ভেঙে পড়ল অমিত।
গদ্দারদের সঙ্গে কিভাবে ট্রিট করা হয়, তার একটা নমুনা দেখানো হয়েছিল ৩০শে জানুয়ারি, ১৯৪৮-এ।
দেশের মানুষের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করছে, তাদের তো গুলি করেই মারা উচিত, তাই না?
খাদ্য-খাদক সম্পর্ক না থাকলেও যে এ ভাবে অন্য প্রজাতির খাবার লোপাট করা যায়, তা দিল্লি গেলে বুঝবেন।
তা হিন্দু মহাসভা তো চিনে ফেলেছে। আপনারা সব চিনেছেন তো? মড়ক তাদের আরাধ্য দেবতা। পুজো হবে লাড্ডু আসবে
ওহঃ, একজন পুরুষ বটে! না, তিনি পুরুষ নন, মহাপুরুষ। না হলে এমন কথামৃত মুখ থেকে বার হয়?
এ বারের বক্তিমে “ছাত্রোঁ কে লিয়ে”। ওই “মিত্রোঁ”বলতে গিয়ে ছাত্রোঁ বলে ফেলেছেন। তা বলে ফেলেছেন যখন, তখ
'টুকড়ে টুকড়ে গ্যাং'। কারা এই গ্যাং-এর সদস্য? কোথা থেকে তাদের উৎপত্তি? জবাব মিলল?
রামায়ণের যুগের পরও দু-দুটো যুগ চলে গেল, মানুষ এখনোও বলবেন অযোধ্যা কিনা 'রামলালা'র একার?
তারপর থেকে নরোত্তম সকল বাসিন্দার কাছে গিয়ে একটা কথাই বলেন, ‘বাবু... দেখতে পাচ্ছো, সোনার কেল্লা।’