ক্রমাগত বাড়ছে তাপমাত্রা, শীতে বৃষ্টি হচ্ছে স্বাভাবিক, ঋতুচক্রের পরিবর্তনে প্রভাব পড়ছে কৃষিতে
কেন বেতোয়া নদী সংযুক্তিকরণ কার্যকর হলে পান্না ব্যাঘ্র প্রকল্পের
লা নিনা-র কারণে যে ঠান্ডা এ বার পড়ল তা আগামী দিনে কী কাণ্ড ঘটাতে চলেছে?
নিম্ন মানের কৃষি বীজ এবং তার অনিয়ন্ত্রিত বাজার দেশে প্রাকৃতিক চাষের পথে অন্যতম প্রধান অন্তরায়।
হিমবাহ গলে যাচ্ছে সব একে একে। আর এর মাঝেই লুকিয়ে আছে দারুণ বিপদ।
উপকূলজুড়ে ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে ঘূর্ণিঝড়, মানবসভ্যতার প্রতি সংকেত পাঠাচ্ছে প্রকৃতি।
প্লাস্টিক দূষণ জলজ জীব তো বটেই মানুষ এবং অন্যান্য প্রাণীদেরও ক্ষতি করছে।
এই দ্বীপভূমি ডুবলে ক্ষমতা ও আভিজাত্যের সাতমহলাও সুরক্ষিত থাকবে না।
খাদ্যের অতিরিক্ত সংরক্ষণ এবং তার ব্যবহারের কারণে মানুষের পাশাপাশি পৃথিবীও অসুস্থ।
বাংলাদেশ, ভারত, মায়ানমারের খালবিলে থিকথিক করছে রাক্ষুসে সাকার মাছ
নিজেদের প্রাণ দিয়ে মানুষের ভুলের খেসারত দিচ্ছে উত্তরবঙ্গের বন্যপ্রাণীরা।
কলোরাডো নদীর জল প্রতি 1 ডিগ্রি তাপমাত্রা বাড়লে 9.3 শতাংশ কমে যাচ্ছে।
মানুষ যাতে নিজেকে বাঁচাতে পারে, তার জন্য বাতাসে কতটা বিষ মিশছে, প্রতিনিয়ত তার হিসেব দেবে জলবায়ু ঘড
Retro Fitting পদ্ধতিতে ডিজেল চালিত বাসকে সিএনজিতে রূপান্তরিত করায় মত নেই বিশেষজ্ঞদের।
2040এর মধ্যে ভয়ানক পরিবেশজনিত বিপদ আছড়ে পড়তে পারে ভারতে এখনই যদি সরকার ও সাধারণ মানুষ সচেতন না হয়
মনুষ্যসৃষ্ট দূষণ এবং অন্যান্য কারণে পৃথিবীর বুক থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে জীব বৈচিত্র্যের বড় অংশ।
সচেতন এবং সতর্ক না হলে সময়ের আগেই ক্লাইমেট এমার্জেন্সির শিকার হতে হবে আমাদের।
কলকাতা কেন্দ্রিক দক্ষিণবঙ্গ দিন দিন বাজ পড়ার হটস্পট হয়ে উঠছে।
ক্রমাগত ভাঙনের ফলে ফুলহার নদ এবং গঙ্গার ব্যবধান এক কিলোমিটারে এসে দাঁড়িয়েছে
যে জায়গায় সারা বছর তুষারপাতই নিয়ম, হিমাঙ্কের উপরে ওঠে না তাপমাত্রা, সেখানে টানা তিনদিন ভারী বর্ষণ।
আরবান হিট আইল্যান্ড এফেক্টের ফলে ক্রমশ কমবে শীতকাল, বাড়বে গরমের সময় এবং উষ্ণতর হবে রাত।
বর্তমান সময়ে যেমন বেড়েছে দাবানলের ঘটনা তেমনই বেড়েছে তার তীব্রতা। কিন্তু কেন?
একদিকে বিশ্ব উষ্ণায়ন, অতিরিক্ত জলের চাহিদা আরেকদিকে বাঁধ নির্মাণ, সবের চাপে পড়ে ক্রমশ শুকিয়ে যাচ্
পরিবেশ বিপর্যয়ের ফলে মহাদুর্যোগ হবে ঘনঘন, প্লাবিত হবে কলকাতার মতো বহু শহর, ভারতের অজস্র জনপদ।
কুচপুরা গ্রামে হঠাৎ করেই চাষের জমি ফুলে ফেঁপে ওঠে, নেপথ্যে কী?
স্বল্পমেয়াদি লাভের জন্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সর্বনাশ করছে সুন্দরবনের কিছু মানুষ।
2021 -এ উত্তর পূর্ব ভারতে প্রায় 30-60 শতাংশ ঘাটতি দেখা গিয়েছে প্রাক বর্ষার বৃষ্টিতে।
সাহারা, থর মরুভূমিতে জন্ম নেওয়া নতুন গাছ আখেরে প্রকৃতির ক্ষতি করছে।
উত্তর আমেরিকা মহাদেশের উত্তর-পশ্চিমে নজিরবিহীন তাপপ্রবাহে দিশাহারা মানুষ।
যেমন তেমন গাছ লাগিয়ে বনসৃজন মোটেই পরিবেশ রক্ষা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের সমাধান নয়।
সাহায্য করতে গিয়ে আগামীদিনের জন্য আরও বেশি বড় ক্ষতি করে আসছি না তো আমরা?
পারলে কংক্রিটের ছাদের তলায় আশ্রয় নিন, খোলা মাঠে থাকলে উপুর হয়ে শুয়ে পড়ুন।
বাঁধ দিয়ে সুন্দরবনের সদ্যোজাত নিচু দ্বীপগুলি বাঁচানো সম্ভব নয়, জনবসতি সরিয়ে নেওয়াই সমাধান
সচেতনতা এবং সুষ্ঠু পরিকল্পনা দিয়ে সিকদামাখাই গ্রামের মানুষ রুখে দিল করোনাকে।
তথাকথিত উন্নয়নের পক্ষে সুবিধাজনক হাতিদের সন্দেহজনক মৃত্যুতে তদন্ত কমিটি।
বছর বছর ঘূর্ণিঝড় জলপ্লাবন ভাঙে সুন্দরবনের বাঁধ, জলে যায় শত শত কোটি টাকা।
করোনা আক্রান্তদের শবদেহ এভাবে গঙ্গায় ছুঁড়ে ফেলায় বিভিন্ন রোগ ছড়ানোর সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে।
প্রতিশোধে আমেরিকার স্যালটন নদী থেকে এখন ছড়াচ্ছে বিষবাষ্প, নেই কোনও প্রাণীর চিহ্ন।
মানুষের লোভেই আগুন জ্বলছে সিমলিপাল অভয়ারণ্য এবং অযোধ্যা পাহাড়ে।
বছরের পর বছর বরফে জমে থাকা পর্বতারোহীদের মৃতদেহ বিশ্ব উষ্ণায়ন ফলে প্রকাশ্যে আসছে।
উত্তর-পূর্ব ভারতের সঙ্গে বাকি অংশের যোগাযোগের প্রধান সেতু আজ বিপন্ন
এই পরিমাণে ফার সিলের মৃত্যু পরিবেশবিদদের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
যতটা সম্ভব কার্বন নির্গমন কমাতে হবে। তবেই আগামী দিনে যে বিপদ অপেক্ষারত তাকে এড়িয়ে চলা সম্ভব হবে।
নিজেদেরই তৈরি করা সমস্যায় মানুষ এখন নিজেই আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে পড়ছে
এনভায়রনমেন্ট ইম্প্যাক্ট অ্যাসেসমেন্ট 2020 খসড়া পরিবেশবান্ধব তো নয়ই, উল্টে তা পরিবেশের পক্ষে ক্ষতিকর
যদি অতিবর্ষন এবং বন্যার সংখ্যা বাড়তে থাকে, তবে প্রাণহানির সঙ্গে ফসল ক্ষতির পরিমাপও বাড়বে।
করোনা মোকাবিলার ক্ষেত্রেও পরিবেশ রক্ষার মতোই দীর্ঘমেয়াদী এবং কঠোর পদক্ষেপ করেছে সিকিম রাজ্য সরকার।
যাঁরা ছুটির দিন ভেবে আড্ডা ছেড়ে একটু আকাশের দিকে তাকাবেন তাঁদের চোখে এই পরিবর্তন ধরা পড়বেই।
রসিকতা নয়। কলকারখানা বন্ধ, আকাশ ও সড়কপথে যান চলাচল অনেক কম। সব মিলিয়ে সারা পৃথিবীতেই দূষণের মাত্রা
বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে গলে যাচ্ছে কুমেরুর বরফ, বাড়ছে জলস্তর। তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা উপকূলীয় অঞ্চলগুলোর