রেলস্টেশনের চাতালে লকডাউনে স্কুলছুট কিশোরী রুকুর জীবন যেন সভ্যতার প্রদীপের তলার পোড়া পিলসূজ।
98 নম্বর ওয়ার্ডে বাস্তুহারা সমিতির অফিস দখল, বার্তা ক্ষমতাসীনের আস্ফালনের।
নির্বাচনের নামে কলকাতা দেখল মানুষের অধিকার হরণের এক নির্লজ্জ ছবি
কলকাতা পুর নির্বাচনে বামফ্রন্টের ইস্তাহার দেখে মনে হচ্ছে তৃণমূলের সাফল্য অনুসরণের চেষ্টা করা হচ্ছে।
উত্তর কলকাতার সবচেয়ে পুরনো বাড়ি বর্তমানে যা রাষ্ট্রীয় সৌধ হিসেবে পরিচিত তাকে কেন্দ্র করে স্বাধীনত
‘সব খেলার সেরা’ আছে কিনা জানা নেই, তবে ফুটবলটাই আর বাঙালির নেই!
শীত দরজায় কড়া নাড়লেও খাদ্যরসিক বাঙালির পাতে শীতের সব্জির দেখা নেই।
প্রতি দিনের রেলযাত্রা যেন এঁকে দেয় জীবনেরই জলছবি। বুনে চলে পাওয়া না-পাওয়ার আখ্যান।
ম্যানুয়াল স্ক্যাভেন্জারদের জীবনযুদ্ধের অমানবিক ও অবর্ণনীয় সংগ্রাম।
কলকাতায় সার্কাসের তাঁবু উধাও। একসময় শহরে শীতের বার্তা নিয়ে আসত এই সার্কাসের তাঁবু।
গাড়ির গতি কমিয়েই কলকাতার পথ দুর্ঘটনা ও সেই কারণে মৃত্যু রোখা যায়, মত বিশেষজ্ঞদের।
জ্বালানির দামবৃদ্ধির সঙ্গে এবারের অতিবৃষ্টি যুক্ত হওয়ায় শাক সবজি অগ্নিমূল্য, এখনই দাম কমার আশা নেই।
এককালের নবজাগরিত কলকাতার বহু অন্তর্জলি যাত্রা দেখা নন-এসি মেট্রোর বিদায় হল গীতাপাঠের মাধ্যমে!
অখ্যাত মফঃস্বলের আরও অখ্যাত নদী বয়ে নিয়ে গেছে পুরনো স্মৃতিদের, তবু উৎসব ফিরিয়ে আনে এদের সকলকে।
কলকাতার শরৎকাল, শারদোৎসব সবই বদলেছে, বদলেছে রেডিওতে মহালয়া শোনার অভ্যেস, তবে সবটা কি বদলে গেছে?
বকলমে লোকাল ট্রেন চলছে, খুশি নিত্যযাত্রীরা; দায় না নিয়ে সেফটি ভালভ থিওরি রাজ্য সরকারের?
বর্ষাকালে এখন আর রোজ রোজ বৃষ্টি হয় না, মাঝে মাঝে মেঘ ভাঙা বৃষ্টি হয়।
বামেদের শহীদ বেদীর সংখ্যা কমা আর তৃণমূলের ক্রমবর্দ্ধমান 'শহীদ স্মরণ’ সমানুপাতিক!
কোথাও নৌকো ভাসছে, কোথাও বা এক হাঁটু জল, একরাতের বৃষ্টিতে বেহাল অবস্থা বেহালার।
সোশাল মিডিয়াকে হাতিয়ার করে অনেকেই এই কঠিন সময়ে মানুষের পাশে থাকার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েছেন।
এই বিপদে জনপ্রতিনিধিরা ব্যস্ত রাজনীতি নিয়ে, নাগরিকরাই একে অন্যের পাশে থেকে কঠিন লড়াই লড়ছে।
বাংলা ও বাঙালির বৌদ্ধিক চর্চার অন্যতম কেন্দ্র কলেজ স্ট্রিট কফি হাউসেও গেরুয়া বাহিনীর হামলা।
করোনার স্বাস্থ্যবিধি কি এক একজনের জন্য এক এক রকম? প্রশ্ন উঠছে।
এ দেওয়ালে বুদ্ধ, ও দেওয়ালে মমতা, ব্যঙ্গচিত্র থেকে ছড়া, হারিয়ে যাচ্ছে ভোটের আগের দেওয়াল লিখন।
দূরত্ব বিধি মানা উঠে গেলেও কলকাতার অটোরিকশায় ভাড়া আর কমল না।
বেহালা আর রাজ্যের দক্ষিণের অংশ আবার যুক্ত হল খাস কলকাতার সঙ্গে
শীতে কলকাতার নতুন ছুটি কাটানোর ঠিকানা কোভিড পরিস্থিতিতেও পর্যটকদের নিয়ে জমজমাট।
কলকাতাকে গো-হারান হারিয়ে দিল চন্দননগর। সংযমে, শৃঙ্খলায়, দায়িত্ববোধে
নিউ নর্মালে সবই কেমন যেন বদলে যাচ্ছে, বদলে গেছে চেনা আড্ডা, চেনা জায়গাগুলো।
কাজের সন্ধানে শহরে চলে আসা অপুরা গত সাত-আট মাসে গ্রামে ফিরতে পারেনি। লোকাল ট্রেনে আমার সঙ্গী হল তারা
করোনার কালো গ্রাসে এ বছর সবই গিয়েছে। না রয়েছে বিক্রেতাদের পসার, না হয়েছে মেলা, বাতিল হয়েছে বাউল গান
করোনাকালে মন খারাপ মেনে নিলেও শরীর খারাপ যাতে না হয় তার ত্রুটি রাখছেন না দুই বাড়ির সদস্যরা।
বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব যেন মারণ উৎসব না হয়, তার চেষ্টা পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দাদেরই করতে হবে।
নিউ নর্মাল সময়ে মহামারী অনেক কিছু বদলে দিয়ে গেলেও বাঙালির এই চিরায়ত অভ্যাসে বদল আনতে পারেনি।
স্টেশনে পুলিশের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রত্যেক যাত্রীর ই-পাস দেখে তবেই স্টেশনে প্রবেশের অনুমত
বিশ্বে ট্রেন নিয়ে অনেক গল্পগাথা আছে। কত গল্প প্রাণ পেয়েছে ট্রেনের কামরায়।
করোনা অ্যান্টিবডি পরীক্ষা, তাও আবার 450 টাকায়! বিজ্ঞাপনটা সহজেই সবার নজর কেড়েছিল সোশাল মিডিয়ায়।
আতঙ্ক হোক বা সচেতনতা, সাধারণ মানুষ দেরিতে হলেও বিপদের ভয়াবহতা বুঝলেন।
অনলাইন আদানপ্রদানের ফলে কীভাবে খরচ এবং পরিশ্রম কমানো যায়, তা বুঝেছেন অনেকেই।
যৌনপল্লীর কেউ কেউ এখন স্থানীয় হাটে সবজি নিয়ে বসেন। কেউ আবার বুধবার করে ফুল, বেলপাতা, আমপল্লব নিয়ে।
শপিং মলে প্রতিদিন আসা হাজার হাজার মানুষের মধ্যে সামাজিক দূরত্ব মানা কতটা সম্ভব?
ফোর্থপিলার্সের ক্যামেরায় ধরা পড়ল এবং বারাসাতের ‘আনলকড’ চিত্র।
হঠাৎ কোনও বিপর্যয় বড়সড় মহামারীকেও ভুলিয়ে দিতে পারে। আমপান সেটা হাতেনাতে প্রমাণ করে দিল।
সরকারের কথায় অনেকেই ভরসা পেয়ে ভেবেছিলেন না খেয়ে মরতে হবে না। তবে সরকার আদৌ কথা রাখছে কি?
বাংলায় বিভিন্ন প্রান্তে আমপানের তাণ্ডবের টুকরো কিছু অংশ www.4thpillars.com এ।
টক ফুচকা, মিষ্টি ফুচকা, দই ফুচকা, বিবেকানন্দ পার্কের ফুচকা, হেদুয়ার ফুচকা
সোশাল ডিস্ট্যানসিং বজায় রাখা তো দূরের কথা, বাজারের থলে হাতে রাস্তায় দাঁড়িয়েই চলছে অনর্গল গল্প।
প্রয়োজন না থাকলেও একটু বেশিই মাছ কিনে ফেললাম। বাবা হিসাবে আর এক সন্তানের জন্য এটুকু তো করা যেতেই পার
কলকাতার নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সাংবাদিকদের চোখে কেমন লকডাউন চিত্র, আজ দেখুন ষষ্ঠ পর্ব।
সোশাল মিডিয়াকেই অস্ত্র বানিয়ে নেমে পড়েছেন মানুষের পাশে দাঁড়াতে
কলকাতার নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সাংবাদিকদের চোখে কেমন লকডাউন চিত্র, আজ দেখুন পঞ্চম পর্ব।
5 এপ্রিল, রাত ন’টা থেকে প্রায় দশটা পর্যন্ত, কিছু দৃশ্য আমাদের দেখানো হয়েছে; একটা খারাপ সিনেমা।
বিপদের সম্মুখে অসহায় মানুষের আপাত দুর্বল জায়গাগুলো এইভাবেই বুঝি বেআব্রু হয়ে পড়ে।
সোশাল মিডিয়া জুড়ে যুবসমাজের এক বিশাল অংশকে এই ‘করোনা উৎসব'কে ব্যঙ্গ করতে দেখলাম।
কলকাতার নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সাংবাদিকদের চোখে কেমন লকডাউন চিত্র, আজ দেখুন চতুর্থ পর্ব।
কলকাতার নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সাংবাদিকদের চোখে কেমন লকডাউন চিত্র, আজ দেখুন তৃতীয় পর্ব।
কলকাতার নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সাংবাদিকদের চোখে কেমন লকডাউন চিত্র, আজ দেখুন দ্বিতীয় পর্ব।
কলকাতার নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা সাংবাদিকদের চোখে কেমন সেই লকডাউন চিত্র, আসুন দেখে নেওয়া যাক।
একটা রোগ কীভাবে মানুষকে এক করে দিচ্ছে, অপরের জন্য ভাবতে শেখাচ্ছে সেটাও শেখার।
বন্ধ হরতালময় শহরে এমন দিনগুলোয় সচরাচর ছেলেরা পথে ক্রিকেট খেলে, স্থানীয় চায়ের ঠেকে আড্ডা জমে।
একটানা এতদিন ঘরে কাটাইনি বহুদিন। তবু বাড়িতে থাকবো, আপনারাও তাই করুন।
দেশের শাসকের বিরুদ্ধে সোচ্চার নাগরিক সমাজ। প্রতিবাদে সামিল কলকাতার শিল্পীরা।
নিউ মার্কেট সংলগ্ন মির্জা গালিব স্ট্রীটের ভাইব্রেশন একসময়ে সত্যিই শহরে কাঁপুনি ধরাতো।
৫ জানুয়ারি রবিবার সন্ধ্যায় জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে মুখ ঢাকা গুন্ডাদের আক্রমণের পর এ ভাষায় গর্জে